দক্ষ নেতৃত্বে বীমা খাতে আলো ছড়াচ্ছেন আব্দুল খালেক মিয়া

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: ‘ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের খালেকের নানান অনিয়ম, ক্ষতিগ্রস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা’ ও ‘ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রস্তাবিত সিইও’র বিরুদ্ধে একগাদা অভিযোগ’– অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোতে এমন সংবাদের প্রকাশের নিন্দা ও তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড এর প্রস্তাবিত সিইও মোহাম্মদ আব্দুল খালেক মিয়া।

প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও (প্রস্তাবিত) স্বাক্ষরিত এক প্রতিবাদ লিপিতে উল্লেখ করা হয়, বীমা খাতের আইকন ও দেশ সেরা সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেড যখন ব্যবসায়ীক সফলতার পথে এগিয়ে চলছে– ঠিক তখন প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ক্ষুন্ন এবং অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে একটি মহল কথিত নামহীন চিঠির উপর ভিত্তি করে, অব্যাহতভাবে ভুল তথ্য দিয়ে ‘অতিরঞ্জিত, মিথ্যা, বানোয়াট গল্প’ পরিবেশন করছে। এসব মনগড়া, অসঙ্গতিপূর্ণ ও আংশিক সংবাদ পরিবেশন করে বীমা খাতে বিশৃঙ্খলনা তৈরীর চেষ্টা চলছে।

এই সংবাদটির ব্যাপারে আমাদের বক্তব্য হলো, পত্রিকার প্রতিনিধি সঠিক তথ্য যাচাই না করেই ভুল তথ্য উপস্থাপন করে প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাবিত সিইও কে জড়িয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপচেষ্টা করছেন।মোহাম্মদ আব্দুল খালেক মিয়া বলেন, আইডিআরএ’র নিয়ম পরিপন্থি বাকি ব্যবসা, শ্রম বীমা ও সরকারি আইন অমান্য করে কর্মচারীদের কর্ম ঘণ্টা বাড়িয়ে অপচয় বৃদ্ধি, কোম্পানি পরিচালনায় আইন অমান্য করে অবৈধ কাজ করার উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেওয়া, আইডিআরএ’র নিয়ম থাকা সত্ত্বেও প্রাপ্য কমিশন পছন্দ মত বিতরণ, অন্যায়ভাবে কর্মচারি ছাঁটাই, কর্মচারীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করে ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নানান মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে, প্রকৃত পক্ষে যার কোন সত্যতা নেই। মূলত, বীমা আইন এবং আইডিআর নিয়ম মেনেই মোহাম্মদ আব্দুল খালেক মিয়া সুনামের সাথে বীমা খাতে বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার অতিবাহিত করছেন।

এই দক্ষ, বিচক্ষণ ও অভিজ্ঞ সিইও আরো জানান, যখন তিনি ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ এর সিইও হিসেবে চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে আইডিআরএর কাছে অনুমতি চেয়েছেন- ঠিক তখনই একটি মহল চক্রান্ত শুরু করে।

বিষয়টি হচ্ছে, আমার পেশাগত দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সার্টিফিকেট সংযুক্ত করে সিইও হিসেবে চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করেছি, ঠিক তখনই একটি মহল চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছে। আমি শুধুমাত্র ইসলামী ইন্স্যুরেন্সই নয়, ইতোপূর্বে দেশের অন্যতম সাধারণ বীমা প্রতিষ্ঠান সোনার বাংলাতেও আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ ও অনুকরণ করে মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। যার ধারাবাহিকতায় উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে ছাড়পত্র গ্রহণ করে ইসলামী ইন্স্যুরেন্স এ যোগদান করেছি।

মূলত, ২/১ টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল অন্য কারো প্ররোচনায়- বীমা শিল্পে আমার বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার ও সুনাম নষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন।

আমি এ সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। যারা পরিকল্পিতভাবে আমার দীর্ঘ বছরের সফল পেশাগত জীবনের সুনাম নষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত-তাদের বিরুদ্ধে কঠিন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন।